যুদ্ধের পর গ্রাম একেবারেই
বদলে গেল। সাধারন টিনের ঘরের পরিবর্তে উঠলো পাকা ঘর। নতুন টিনের চালে শীতের সূর্য
ঝলমল করে ছড়িয়ে দিল বিজয়ের হাসি। স্কুলে যাবার পথে নীচু যে জমিটা ছিল, ভ্যানেল
কোম্পানির ড্রেজার মাত্র কয়েক ঘণ্টায় সেটা ভরে ফেললো। আর কিছুদিন পর সেখানে উঠলো
সমিতির ঘর – তরা তাঁতশিল্প সমবায় সমিতি। এর আগে গ্রামে ক্লাব ছিল – নবীন সংঘ। এই
নবীন সংঘের সদস্যরা যুদ্ধের শুরুতে লঙ্গরখানা খুলে সাহায্য করেছিল পলায়নপর
মানুষদের। ক্লাবঘর ছিল আমাদের পুরান বাড়িতে, যাকে আমরা রংখোলা বলতাম। ওটা ছিল
আমাদের পুরান বাড়ি। আমার জন্মের আগেই ওই বাড়ি নদীতে ভেঙ্গে যায়, তাই আমরা একশ মিটার
মত ভেতরে চলে আসি। পরে নদী দূরে চলে গেলে ওখানে তৈরি হয় রঙের কারখানা, যেখানে মদন
মামার তত্ত্বাবধানে বদু ভাই, আরশাদ ভাই, পচা কাকা, হরিদা, পাগলা দা, শুটু ভাই,
নালু ভাই – এরা সুতা রঙ করতো। ওই রংখোলার এক দিকে ছিল ক্লাব, ছিল রং করার পর ভেজা
সুতা শুকানোর ব্যবস্থা। আর ছিল খেজুর গাছ, গাব গাছ, জাম্বুরা গাছ, কতবেল আর বড়ই
গাছ। আম গাছও ছিল গোটা দুয়েক। এখানকার কোন
ফলই বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছুত না। ওই সাদা মিষ্টি জাম্বুরার অর্ধেকই পাকার আগেই ফুটবল
হয়ে ঘুরত আমাদের পায়ে পায়ে। ক্লাবে হতো বিভিন্ন প্রতিযোগিতা। আমরা বাচ্চারা কবিতা
পড়তাম, গান গাইতাম। একবার “চল চল চল মেরা হাতি” গেয়ে পুরস্কারও পেয়েছিলাম। বিকেলে
বড়রা ওখানে খেলতো ভলিবল আর ব্যাডমিন্টন। বাড়ি থেকে আসতো হ্যাজাক। কখনো বা টুকিটাকি
খাবার। আর ওই সময়ে আমাদের বাহির বাড়িতে বদুভাই, সালাম ভাইরা খেলত হাডুডু বা
টিকটিক। সমিতির ঘর ওঠার পর ক্লাবের ছেলেরা চলে গেল সমিতির ঘরে। কেনন না এটা তাঁতশিল্প
সমবায় সমিতি হলেও ওখানে কাজ করতো মুলত নবীন সংঘের ছেলেরাই। বড়রা চলে গেলে আমরা, ছোটরা
রংখোলায় খেলতাম দারিয়াবাধা আর হাডুডু। মনে পরে দিলীপের সেই চার আঙ্গুল জায়গা নেবার
কথা। কি দারুণই না খেলতো ও। ওরা যুদ্ধের পরপরই এসেছিল আমাদের গ্রামে নদীর ভাঙ্গনের
শিকার হয়ে। থাকতো ভবেশ কাকাদের বাড়িতে। ওর দাদা মানিকগঞ্জ পড়ত, শর্টহ্যান্ড জানত।
তারপর একদিন ইন্ডিয়া চলে গেল ওরা।
সমিতির কাজ যখন শুরু হোল, গ্রামের
সবকিছুর কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠলো এটা। আগে গ্রামের মানুষ সময় কাটাতো বাজারের আর
ফেরীঘাটের চায়ের দোকানে। এখন সবাই জড় হোল সমিতির ঘরে। যুদ্ধের শেষে অটোপ্রমোশন
পেয়ে আমি ক্লাস থ্রিতে উঠেছি। তখন আমাদের স্কুল বলতে ছিল ছোট একটা এল সাইজ ঘর।
তাতে ছিল মাত্র তিনটে ক্লাস রুম। ফলে সকাল ১০ টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত বি, ওয়ান আর
টু’র ক্লাস হত। সাড়ে বারোটা থেকে চারটা পর্যন্ত থ্রি, ফোর আর ফাইভ। মাঝের সময়টায় হতো
এসেম্বলি – যখন আমরা সব ক্লাস মিলে গাইতাম “আমার সোনার বাংলা”। কী স্কুলে আসার
সময়, কী ফেরার পথে তখন সমিতি ঘর ছিল লোকে লোকারণ্য। অনেক পরে যখন সভিয়েত ইউনিয়নে
এসে অক্টোবর বিপ্লব সম্পর্কে পড়তে বা সিনেমা দেখতে শুরু করি, তখন আমার চোখের সামনে
ভেসে উঠত সমিতি ঘরের দৃশ্য, সেই একই উদ্দীপনা, একই আগ্রহ নিয়ে মানুষ নেমেছিল
নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তনে। আমাদের গ্রামে তখন প্রায় আড়াই শ’ ঘর তাঁতি ছিল। তাদের
অধিকাংশই ছিল বসাক, কিছু ছিল সুত্রধার আর কিছু সাহা। মুসলমান ছিল ১৫ ঘরের মত। জানিনা
কেন, তবে হিন্দুরা তাঁতের কাজ করলে ওদের বলতো তাঁতি আর মুসলমানদের বলতো জোলা। আমার
বন্ধুদের অনেকেই স্কুলের আগে বা পরে বাড়িতে সাহায্য করতো। যুদ্ধের আগে গ্রামে রং
আর সুতার মুল ব্যবসা ছিল আমাদের, যদিও শশী বসাক আমাদের বাড়ি থেকে রং আর সুতা কিনে
নিজে রং করে বিক্রি করতো। যুদ্ধের পর আমাদের মনোপলি আর ছিল না। এ সময় চানা বসাক,
নগেন মিস্ত্রীসহ আরও দু’ তিনটি পরিবার রঙের কাজ শুরু করে, ফলে আমাদের বেশ কিছু
পুরানো কারিগরকে ওরা নিয়ে যায়।
আমাদের বা অন্য কারো কাছ
থেকে তাঁতিরা সুতা কিনতো। তারপর সুতায় মার দিয়ে সেগুলো চরকা দিয়ে নলিতে বা ববিনে
পেচাতো। নলি ব্যবহার করতো টানা হাঁটায়। একটা বিশাল ফ্রেমে কাপড়ের নকশা অনুযায়ী নলিগুলো
লাগিয়ে খাল বা অন্য কোন লম্বা জায়গায় হাঁটতো। তারপর শানার মধ্য দিয়ে একটা একটা করে
সুতা ঢুকিয়ে সুতা পেচাতো নরোদে। নরোদ এটা সিলিন্ডার টাইপের একটা জিনিষ। ওটা বসাতো তাঁতকলের
একদিকে, দুটো শানার মধ্য দিয়ে সুতার অন্য মাথা চলে যেতো কলের অন্য দিকে, অন্য এক
নরোদে যার নাম ছিল কুল নরোদ। তাঁতি দুক্ত নামে একটা সুতা টানত, ফলে ববিন ভরা মাকু
এদিক থেকে অন্যদিকে যেতো, আর শান দুটোর একটা তখন উপরে আরেকটা নিচে থাকায় মাকুর ববিনের
সুতা অনেকটা পাটি বুনার মত সুতা বুনে যেতো। মাকুর ববিনের এই সুতাকে বলতো বাইনের
সুতা। এভাবেই তৈরি হতো কাপড়, গামছা, লুঙ্গি আর চাঁদর। তাঁত কলে এছাড়াও থাকতো
পেনিয়াম চাকা, যেটা ঘুরিয়ে তাঁত বুনা শুরু হতো, আরও থাকতো হুইলের চাকা - খাঁচ কাটা ছোট চাকা। ওই ছোট
চাকাগুলো নারোদ দুটো ঘুরতে সাহায্য করতো। পুরানো হুইলের চাকা দিয়ে আমরা গাড়ি
বানিয়ে খেলতাম। এখনও মনে পরে তাঁতি মণ্টু বা ওর ভাই উদয়ের পাশে বসে তাঁত চালান দেখার কথা।
কত পটুতার সাথে ওরা মাকু বদলাতো আর আমার মনে হতো এই বুঝি হাতে লাগবে! আর ছিল সেই
মাকুর শব্দ – ঠক ঠক ঠক ঠক। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত, কখনো সাঝের পরও। কিন্তু এটা
ছিল আমাদের জীবনের অংশ, তাই কখনো বিরক্ত লাগে নি। এখন গ্রামে আর তাঁতি অবশিষ্ট
নেই। বিভিন্ন সময় অনেকেই চলে গেছে দেশ ছেঁড়ে, কেউ বা বদলেছে পেশা। আমাদের গ্রামের
তাঁতিরা পশ্চিমবঙ্গের হবিবপুর নতুন গ্রাম গড়ে তুলেছে, যেখানে সবাই তাঁত বুনে। গ্রামে
আর মাকুর সেই ঠক ঠক শব্দ শোনা যায় না, বাচ্চা ছেলেরা আর হুইলের চাকা দিয়ে গাড়ি
বানিয়ে খেলে না। গত ২০১১ সালে সালে ১৪ বছর পরে দেশে গিয়ে দেখেছিলাম গ্রামে মাত্র
দু’ ঘর তখন তাঁতের কাজ করতো। ২০১৬ সালে গিয়ে দেখি ওদের একজন মারা গেছে, তার ছেলেরা
তাঁতের কাজ বাদ দিয়ে চাকরী করছে ঢাকায়। এখন গ্রামে শুধু একঘর তাঁতি, তাও ট্র্যাডিশনাল বসাক
নয়, মিস্ত্রী। এই প্রতিকুল পরিবেশে অনুকুল সুত্রধর নামের এই তাঁতিই ট্র্যাডিশনটা
ধরে রেখেছে। মনে হয় ওর সাথে সাথে এক সময়ে তরা গ্রামের বিখ্যাত তাতশিল্পও ইতিহাস
হয়ে যাবে।
আগেই বলেছি যুদ্ধের পর আমি
ক্লাস থ্রিতে উঠি। যতদুর মনে পরে প্রথম দিকে পুরানো বই দিয়েই পড়ানো হতো, তবে কিছু
কিছু শব্দ নতুন বাস্তবতার সাথে মিল রেখে পরিবর্তন করা হত, যেমন পাকিস্তানের জায়গায়
বাংলাদেশ, চাঁদতারা পতাকার জায়গায় রাঙ্গারবি পতাকা। জাতির পিতা হিসেবে কায়েদ-ই-আজমের
জায়গা নিল শেখ মুজিবুর রহমান। তবে সেই সময়কার সবচেয়ে স্মরণীয় ঘটনা হোল বিলেতি দুধ
মানে দুধের পাউডার আর ভুট্টার ছাতু। আমার কেন যেন ভুট্টার ছাতুর নাম শুনলেই ভুট্টোর
কথা মনে হত। ওই সময় স্কুলে ছুটির দিন ছিল রবিবার আর শুক্রবার ছিল ভুট্টার ছাতুর
দিন, মানে শুক্রবার ছাত্রদের মাঝে বিনেপয়সায় ভুট্টার ছাতু, বিলেতি দুধ, বিভিন্ন
রকম বিস্কুট ইত্যাদি বিতরন করা হত। যেহেতু আমাদের বাড়িতে দরকার ছিল না, তাই আমি
এসব আনতাম না। একদিন হোল কি আমি ঠিক করলাম শুক্রবার স্কুলে যাবো না। বাবা জিজ্ঞেস
করল,
-
কিরে, তোর স্কুল নেই?
-
আজ ভুট্টার ছাতুর দিন। যাবো
না।
-
ছাতু আনার দরকার নেই। তবে
স্কুলে যা।
-
না, যাবো না।
বাবা মনে হয় এটা আশা করে
নি। খুব শান্ত মেজাজের লোক ছিল আমার বাবা, মা বলত সাত চরে নড়ে না। কিন্তু হঠাৎ কেন
যেন বাবা রেগে গেল।
-
স্কুলে তোকে যেতেই হবে।
-
বললাম তো যাবো না।
সেই যে শুরু হোল। বাবা ঘর
থেকে আমার হাতে বই দিয়ে বলল,
-
চল, আমি তোকে স্কুলে দিয়ে
আসব।
-
আমি স্কুলে যাবো না।
জেদ ধরলাম আমি। বাবা আমার
হাতে বই দিয়ে একটু সামনে নিয়ে যায়, আমি বই পেছনে ছুড়ে বাড়ির দিকে হাঁটি। এবার বাবা
কাঁচা কঞ্চি নিল হাতে। কিন্তু আমিও যাবো না। শুরু হোল অসম প্রতিযোগিতা। এভাবে
আমাকে বাবা প্রায় আধা ঘণ্টার চেষ্টায় স্কুলের অর্ধেক পথ নিয়ে এল। বাবার বয়েস তখন
ষাটের উপরে। এর মধ্যেই আমরা ছোট মাস্টারমশাইয়ের বাড়ির সামনে চলে এসেছি। বাবাকে এমন
ভাবে দেখে ছোট মাস্টারমশাই বলল
-
নয়াকাকা, কি হয়েছে?
-
দেখ না, বিজন স্কুলে যেতে
চাইছে না।
-
আমিই ওকে বলেছি না আসতে। ও
তো কিছু নেয় না, শুধু শুধু আসে-যায়।
যাই হোক ছোট মাস্টারমশাইয়ের
কারনে আমার আর স্কুলে যেতে হোল না। এখন, নিজের ছেলেমেয়েরা যখন কোন কিছু করতে না
চায়, আমি জোর করি না। জানি, ওরা আমার মতই, শুধু শুধুই সময় নষ্ট। আসলে আমার ছোট
বেলার ঘটনাগুলো এত ভালভাবে মনে আছে যে, ছেলেমেয়েদের কোন অবাধ্যতা দেখলেই আমার মনে
ভেসে ওঠে নিজের সেই সব দিনের কাজকর্ম আর ভাবি যে কাজটা আমার বাবা-মা আমাকে দিয়ে
করাতে পারেনি, আমি কেন জোর করে ওদের দিয়ে সেটা করাবো। যদিও আমার স্ত্রী সেটা মানতে
চায় না, বলে আমি ওদের লাই দিয়ে মাথায় তুলছি, আর এ নিয়ে কখনো কখনো মনমালিন্য হয়। তার পরেও আমি আমার নীতিতে অটল। কয়েক
দিন আগে সেভার স্কুলে ডেকেছিল। ওর ক্লাস টিচার বলল,
-
কি করব?
-
মানে? কি হোল আবার?
-
প্রায় প্রতিদিন স্কুলে দেরী
করে আসে। বাড়ির কাজ করে না।
-
পড়াশুনা করে?
-
যেটুকু না করলে না। এত ভাল
মাথা, কিন্তু কিচ্ছু করতে চায় না। কিছু বললেই হাসে।
-
সমস্যা।
-
পারলে আপনি একটু কথা বলবেন
ওর সাথে।
-
বলি তো। শুনে নাকি।
হঠাৎ প্রসঙ্গ পালটিয়ে
শিক্ষিকা জিজ্ঞেস করলেন
-
আপনি তো দুবনায় একা থাকেন।
সেভা আপনাকে মনে হয় খুব মিস করে। আপনি ওদের মিস করেন না?
-
মিস করার সময় কোথায়? আমি
সারাদিন নানা কাজে ব্যস্ত। নিজের কাজ তো আছেই, তার পর ছবি তোলা, বই পড়া, লেখালেখি
করা।
-
বন্ধু-বান্ধব?
-
হ্যা, আমার অনেক বন্ধু
বান্ধব। যাদের কথা আমি মনে করি, মাঝে মধ্যে হাই হ্যালো করি। আসলে আগে ওরা যখন কাছে
ছিল, তখনও কোন আড্ডায় বসে দেখতাম, আমি এক কোনে একটা বই বা কিছু নিয়ে বসে আছি। সবার
মাঝে আবার সবার থেকে দূরে। সত্যি বলতে কি, আমি আমার সঙ্গ সব চেয়ে বেশি পছন্দ করি। যতদূর
সম্ভব বেশি সময় নিজের সাথে, নিজের ভাবনার সাথে কাটানো যায় – সেই চেষ্টা করি।
-
আপনার কথা শুনে মনে হয় আপনি
নিজের নয়, সেভা সম্পর্কে বলছেন। ও নিজেও স্কুলে সবার সাথেই মেশে, আবার কার সাথেই
মেশে না। মানে একেবারে স্বয়ংসম্পূর্ণ।
-
শুধু সেভাই নয়, মনিকা,
ক্রিস্টিনাও ও রকমই। আসলে আমরা বড়রা সব সময় চেষ্টা করি ছেলেমেয়েদের নিজের মত করে গড়ে
তুলতে, নিজেদের চিন্তা ভাবনা ওদের মধ্যে ঢুকিয়ে দিতে। আমি মনে হয় এখন অন্যদের মত
বড় হতে পারিনি, তাই ওদেরকে ওদের মতই চলতে দিই। অথবা হতে পারে আমি ওদের আমার মত
করেই গড়ে তুলি, শুধু আমার মত বলতে আমি বুঝি নিজের মত করে চলা। সবগুলোই কিন্তু
এক্সপেরিমেন্ট। আমরা বাবা-মারা নিজেদের অভিজ্ঞতার আলোকে ছেলেমেয়েদের গড়ে তুলি, যদিও
জানি না আমাদের অভিজ্ঞতা ওদের ঠিক স্যুট করবে কিনা?
-
কিন্তু আমাদের বড়দের তো একটা
দায়িত্ব আছে।
-
আপনার কি মনে হয় না, আমরা
বড়রা সব দায়িত্ব নিয়ে ছেলেমেয়েদের দায়িত্বহীন করে তুলি? নিজেরাই রাস্তা খুঁজুক। আমি
তো দাঁড়িয়ে আছিই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়ে।
আজ যখন পেছন ফিরে
তাকাই আর নিজের বর্তমানকে সেই দেখার আলোকে বিচার করে মনে হয় একাত্তর কোথাও হারিয়ে
যায়নি, আমার সাথে সাথেই পথ হেঁটে চলছে।
মস্কো, ৩-৪
ফেব্রুয়ারী ২০১৭
লেখাগুলি পড়ি আর পূর্বের স্মৃতিকে ঝালাই করি,খুব ভালো লেগেছে।
ReplyDeleteলেখাগুলি পড়ি আর পূর্বের স্মৃতিকে ঝালাই করি,খুব ভালো লেগেছে।
ReplyDeleteহ্যা, অতীতের কথা মাঝে মাঝে মনে না করলে ভুলে জাই আমরা সব। তাই তো লিখতে হয়, পড়তে হয়, আড্ডা দিতে হয়।
ReplyDelete